Ads

সবাইকে আমার ওয়েবসাইটে স্বাগতম। সবাই আমার ওয়েবসাইট টি অবশ্বয় গুড়ে আসবেন।

রাতে মিলির কান্না

😭#রাতে_মিলির_কান্না😭 Episode:1 #Noor_ullah_mojahed all episode ..... আজ রবিবার সারাদিন আনেক শীত পড়েছে। এমনিতে চট্রগ্রামের,মিরেশরাই এর এইদিকে আনেক শীত পড়ে। মিলি শহর থেকে দূরে একটি গ্রামে বাঁশকরে। তার মা বাবা ও দুই ভাই নিয়ে।মিলির বাবা একজন চাকরিজীবী। মিলি তাদের পাশে একটি স্কুলে বেসরকারি শিক্ষক হিসাবে নিয়জিত। মিলি শহর থেকে মার্ষ্টাস পাশকর এসেছে। তাই তাকে প্রধান শিক্ষক তাকে চাকরি দয়েছে।এমনিতে মার্ষ্টাস পাশকরা একজন ব্যক্তির কত সপ্ন থাকে। মিলিরও ছিলো কিন্তু সবার সব সপ্ন কী পূরণ হয়? মিলিরও পূরণ হয়ণি। জাক সে কথা পড়ে হবে। -----------------------------11pm-------------------------- গ্রামের জন্য আনেক রাত।কিন্ত মিলি প্রতিদিনের মতো বালিশের মধ্যে শুয়ে ভাবছে আর চোখের জল আবাঁধা প্রাপ্ত হয়ে পড়ছে।যেন চোখদুটো তার বাঁধা মানছেনা।মিলি ভাবছে গত ১ বছরে তার জীবনটি কী হয়ে গেল। তখন জীবনটা কত সুন্দর ছিলো। কত আমেজ ছিলে সেই জীবনে। তখন দিনগুলো কত রঙ্গিন ছিলো। হঠাৎ এক ঝড়ে সব লন্ডবন্ড হয়েগেলো। এসব ভাবছে আর আর তার সাথে তালমিলিয়ে চোখের জল পড়ছে।এর মাযে দূরে থেকে ফজরের আজান ধ্বনি শুনতে পেল মিলি। প্রায় প্রতিরাত তার এরকম ভাবে কেটে যায়।তারপর মিলি চোখ মুছে একটু ঘুমানোর চেষ্টা করলো। কছুক্ষন পর| -----------------। শহিদ সাহেব(মিলির বাবা):-মিলি মা মিলি ওঠ মা সকাল হয়েগেছে নামাজ পড়বিনা। ।। মিলি:- কে বাবা তুমি।(ঘুম ঘুম কান্না মৃস্রিত কন্ঠে) ।। শহিদ সাহেব:-কিরে মা তুর কি হয়েছে। কন্ঠ এমন দেখাচ্ছে কেন? ।। মিলি:-না বাবা তেমন কিছুনা ঐ একটু ঠান্ডা লেগেছে। ।। শহিদ সাহেব:-ওহ তাহলে মা। ।। মিলি:- আচ্ছা বাবা। ।। তারপর মিল ওঠেগেলো উঠারপর নামাজ পড়ে বাড়ির কিছু কাজ করে। আর ঐদিকে শহিদ সাহেব চা নিয়ে বসে খবরের কাগজটাতে নজর রাখলো।দেশের আবস্থা তেমন ভালোনা।হঠাৎ একটা জয়গাই দেখলো ____ কম্পানিতে চকরির খবর। তা দেখে শহিদ সাহেবের চোখ জোড়েগেলো কারণ তাতে মিলির নামও আছে। শহিদ শাহেব তা দেখে মিলিক ডাকলো । ।। শহিদ সাহেব:- মিলি, মিলি, মা মিলি। ।। মিলি:-জ্বি আসছি বাবা।(চেছিয়ে বল্লো) ।। মিলি:-কেন বাবা।(এসে বল্লো) ।। শহিদ সাহেব:-দেখ মা তোর চাকরির খবর বেড়িয়েছে। ।। মিলি:- কোথায় আমিতো কোন চাকরির জন্য আবেদন করিনি! ।। শহিদ সাহেব:- কি বলছিস।সত্তি। ।। মিলি:- হুম আর তা হলে তো তুমি আমার আগে জানতে। ।। শহিদ সাহেব:-তাই নকি? ।। (টুুুটুটু টিটিটি টুটুটু) ।। 😭#রাতে_মিলির_কান্না😭 Episoed:-2 #Noor_ullah_mojahed শহিদ সাহেব:-এই সকাল বেল আবার কে ফোন করলো। সাহেলা ও সাহেলা (মিলির মা)আমার মোবাইল টা নিয়ে এসোতো। ।। সাহেল:- দড়ো নাও। ।। শহিদ সাহেব ফোন রিসিভ করে। ।। শহিদ সাহেব:-হ্যলো কে বলছেন। ।। ---ওপাড় থেকে:- হ্যেলো আমি ______ কম্পানি থেকে বলছি। মোছাম্মদ মিলি রয়েছে। ।। শহিদ সাহেব:-হ্যা আছে। কেন। ।। ---ওপাড় থেকে:- ওনার চাকরি হয়েছে। ।। শহিদ সাহেব:-কিভাবে ওর চকরি হবে? ওতো কোন আবেদন করেনাই। ।। ---ওপড় থেকে:-আরে উনি সিলেক্ট হয়েছে আমাদের কম্পানির জন্য।আর চকরিটি যদি করে আগামী ৫ দিনের মধ্যে আপনি সহ আমাদের আফিসে দেখা করেবন। ওকে স্লামলইকুম। ।। শহিদ সাহেব:-ওকে আমি দেখছি। ।। তারপর তিনি মোবাইল টা রেখে মিলিকে বলে :- ।। শহিদ সাহেব:- মিলি মা আমার তুই না করিস না। আনেক ভালো কম্পানি আর এতে সবাই সান্সপাই না। ।। সাহেলা:- হ্যা মা। আরতো কম চাকরির আফার পাসনি কিন্ত তুইতো কোন চাকরি করিস নি।তুর বাবার তো বয়স হয়েছে। আজ যদি তোর বড় ভাইটা থাকতো তাহলে এমন হতোনা। ।। মিলি:- দেখি বাবা কোন কম্পানি। ।। দেখে মিলি আবাক হয়েগেল।এটাতো মোজাহিদ দের কম্পানি।তারপর মিলি বল্লো:-আচ্ছা বাবা দেখছি। তারপর মিলি রেডিহয়ে স্কুলের পথ দরলো। তারপর আরকি প্রতিদিনের মতো বখাটেদের নানা কথা। মিলির এখন আর এসব গায়ে লাগেনা। কারণ সব সময় তার এসব শুনতে হয়। যাক স্কুল সেরে আসলো তারপর কাজে কর্মে কেটেগেলো দিন। রাতে ঘুমাতে গিয়ে মিলি ভাবে হঠাৎ মোজাহিদের কম্পানি থেকে কেন ফোন দিলো। আসলে সবাই ভাবছেন মোজাহিদ কে? 😭#রাতে_মিলির_কান্না😭 Episoed:-3 #Noor_ullah_mojahed ৫ বছর আগে| -------------------| মিলি তখন সবে কলেজ থেকে Inter পাশের পর chittgong university তে সান্সপেয়ে সেখানে পড়তে আসে। সে প্রথম দিন university তে যাওয়ার পর সে তাদের পেন্সিপালের রুম খোজতে থাকে তখন একজন লোককে জিজ্ঞাস করে। ।। মিলি:- আচ্ছা ভাইয়া পেন্সপালেল রুমটা কোনদিকে। ।। সাহিন:- আমিও পেন্সিপালের রুমে যাচ্ছি চলো। ।। মিলি:- আচ্ছা ।। তারপর সেখানে গিয়ে ইসা দেখে পেন্সিপালের রুমে একটা ছেলে আর একটা মেয়ের বিচার হচ্ছে। মিলি:- ভাইয়া এরা কারা আর কাদের বিচার হচ্ছে। ।। সাহিন:- এই যে ও হচ্ছে আমার বন্ধু মোজাহিদ। আর ও হচ্ছে আমাদের পেন্সিপালের মেয়ে রুমি। রুমি মোজাহিদকে প্রচণ্ড ভালোবসে। তাই কাল মোজাহিদকে পিছন থেকে জড়িয়ে দড়ার কারনে আরো আনেক দৃষ্টাব এর কারনে মোজাহিদ পেন্সিপালের কাছে বিচার দিয়েছে তাই বিচার হচ্চে। ।। মিলি:- ওহ। ।। তারপর বিচার শেষ মিলি কিছু কথা বলে পেন্সিপালের সাথে তারপর চলে আসে। হঠাৎ পিছন থেকে সাহিন মিলি বলে ডেকে ওঠে। ।। মিলি তাকিয়ে দেখে সাহিন ও একটা হেন্ডসাম সুদর্শন ছেলে তারদিকে আসছে। আরে এটাতো পেন্সিপালের রুমের ঐ ছেলেটা মানে মোজাহিদ। ।। সাহিন:- মিলি ও হচ্ছে আমার বন্ধু মোজাহিদ।আর মোজাহিদ ও হচ্ছে মিলি যারকথা তোকে বল্লাম। ।। মোজাহিদ:- হ্যেলো আমি মোজাহিদ কেমন আছো। ।। মিলি:- আমি মিলি। আলহামদুলিল্লাহ ভালো আপনি কেমন আছেন। ।। মোজাহিদ:- আলহামদুলিল্লাহ ভালো। চলো আমরা কপি খেত খেতে গল্প করি। চল ।। মিলি:- আসলে আমি কপি খাইনা। আর আমার কিছু কাজ আছে আন্য দিন। ।। মোজাহিদ:- আচ্ছা। ।। তারপর মিলি চলেগেলো। ।। সাহিন:- কী প্রমেপড়ে গেলি নাকি রে। ।। মোজাহিদ:- হ্যারে মেয়েটা আনেক সুন্দর। আর আনেক সুন্দর করে কথাবলে দেখিস না। ।। সাহিন:-university র সব মেয়েদের ক্রাস নাকি এই মেয়েটির প্রেমে পড়েগেলো। টিট দিতে হবে কিন্তু। ।। মোজাহিদ:- টিটতো দিবো। তবে রিলেশন করিয়ে দিতে পাড়লে তারপর। ।। সাহিন:- কিন্তু দোস্ত ওতো তোকে কোন পাত্তাই দিলোনা। #রাতে_মিলির_কান্না😭 Episode:4 #Noor_ullah_mojahed ওরা এই ভাবে কথাবলছে আর ওইদিক মিলি কাজ সেরে আফিস থেকে বেরিয়ে আসলো। তারপর তারা তিনজন মিলে কেন্টিনে গেলো এবং তারপর মোজাহিদের একটি কল আসলো এবং সে চলেগেলো। মিলি সাহিনের সঙ্গে কথাবলে যা জানতে পাড়লো :- মোজাহিদ আনেক টেলেন্ট একটি ছেলে। তার মা আমেরিকা তে থাকে। আর বাবার এখানে এবং সেখানে বিজনেস আছে তাই আসা যাওয়াই থাকে। আর মোজাহিদ টুকটাক বিজনেস দেখে আর লেখাপড়া করে। ।। তারপর মিলি বাসায় চলেযায়। চট্টগ্রাম শহরে তারা চার মেয়ে বন্ধু মিলে থাকে। তারাদুজন সে এবং সিলা নতুন এবং বাকী দুজন সিনিয়ার। তারপর এভাবে কিছুদিন কাটতে থাকে।এর মাযে মিলি আর মোজাহিদের মধ্যে কিছুটা ভাব বিনিময় হয়েগেছে।কিন্তু কেউ কাউকে কিছু বলেনি।একদিন হঠাৎ করে মোজাহিদ কলেজের সবার সামনে মিলিকে প্রপোজ করে বসলো আর মিলি তা একসেপ্ট করেনিলো। ।। প্রপোজ মোমেন্ট:----- ।। মোজাহিদ:- হটুগেড়ে ---মিলি জানিনা তুমি কেমন। জানিনা আমাকে ভালোবাসো কিনা। তবে আমি তোমাকে আনেক ভালোবাসি। I_love_u মিলি I_love_u তারপর মিলি বল্লো:- আমিও তোমাকে ভালোবাসি I_love_u_2 ।। আর ওইদিকে এসব দেখে রেগে খুবে পেটেযাচ্ছে রুমি। তারপর শুরুহয় মিলি আর মোজাহিদের নতুন একটা জীবন। যে জীবনে সুখ আর সুখ এভাবে কেটেযায় ৪ টি বছর।মিলির পরিক্ষা শেষ।মোজাহিদও এখন বিজনেস করে। এখন মিলি মোজাহিদ কে ছাড়া আর মোজাহিদ মিলিকে চাড়া কিছু বোযেনা। তরপর তারা দুজন ডিসিশন নিলো তারা বিয়ে করবে। তাই মোজাহিদ তার মা বাবা কে আমেরিকা থেকে আনতে আমেরিকা যাবে। মিলি:- তুমি গেলে আমি থাকতে পারবোনা। ।। মোজাহিদ:- মাত্রতো কয়েকটা দিন।প্লিজ এমন করেনা। আর তোমাকে চাড়া আমি থাকতে পাড়বো। ।। মিলি:- বাবা মা ও ভাইয়া কে চলে আসতে বলো। ।। মোজাহিদ:-তুমি পাগল বাবা মা একা আসবে। ।। মিলি:- নানা তুমি যাও আমি থাকতে পাড়বো। ।। মোজাহিদ:- সত্তিতো। ।। মিলি:- হুম। ।। মোাজাহিদ:- ওকে। ।। তার পরের দিন মিলি,মোজাহিদ,শাহিন,এবং সিলা এয়ারপোর্টে যায়।এবং মোজাহিদ কে ছেড়ে দিয়ে আসে। তারপর বাসায় আসার আগে মিলির বাবা ফোন দিয়ে বলে মোজাহিদের যে বিমানে যাওয়ার কথা সেটা এক্সিডেন্ট করেছে। মিলি সঙ্গে সঙ্গে মিলি সেন্সলেস হয়েযায়। আর ৩ দিন পড় হসপিটালের বেডে জ্ঞান পিড়ে। মিলি মোজাহিদের এতো সৃতি সেখানে রখে বাচতে পাড়বেনা। তাই বাড়ি চলে আসে। আর এই এক বছর বাড়িতে থাকে। #রাতে_মিলির_কান্না😭 Episode: the end #Noor_ullah_mojahed এসব ভাবতে ভাবতে আজও দূরে মসজেদ আযান দিয়েদেয়। আর প্রতিদিনের মতো আজও ওঠে এবং সেভাবে দিনটা কেটেযায়া। এভাবে আরো দুদিন কেটেযায়। আজ মিলির বাবার জোড়াজোড়ির কারণে শহরে যেতে রাজি হয়। এই এক বছরে আর যওয়া হয়নি। আজ আনেক দিন পড় আবার সেই আফিসে পা রখছে।(বাবা এই আফিসে আগে আসেনি)। সবকিছু আগের মতোই আছে শুধু একটা জিনিস নেই সেটা হচ্ছে মোজাহিদ, আর মোজাহিদের গায়ের সেই গন্ধটা।যেটা মিলির সব থেকে প্রিয়। ভিতেরে গিয়ে দেখে আনেকটা মোজাহিদের মতো দেখতে একজন লোক বসা।কিন্ত মিলি জানে এ তার মোজাহিদ নয়।এ হচ্ছে মিহাত মোজাহিদের বড় ভাই। ।। মিহাত:- হ্যেলো আমি মিহাত মোজাহিদের ভাই। ।। মিলি:- আমি মিলি। ।। মিহাত:- আমি জানি বসো। আনকেল বসেন।আসলে মিলি আমি আনকেলের নম্বরটা আনেক কষ্টকরে যোগার করেছি। তোমার মোবাইল তো নাকি সেদিন হাড়িয়ে গেছে।(মোজাহিদের যাওয়ার দিন)আমি আনকেলের নম্বর আনেক কষ্টকরে বের করেছি। ।। মিলি:- আচ্ছা আমায় কেন ডেকেছেন। ।। মিহাত:- আসলে মিলি মোজাহিদের সাথে তো তোমার বিয়ে হবার কথা ছিলো। কিন্তু তাতো হয়নাই। তবে আমি চাই মোজাহিদের সব সম্পত্তি তোমার নামে করে দিতে। ।। মিলি:- ওকে তো পেলাম না। আর এসব দিয়ে কি করবো। আমার প্রয়জন নেই। ।। মিহাত:- পাগলামু করোনা বোন।তোমাকে নিশ্চয় মোজাহিদ তোমাকে চাইতো। তুমি হয়তো এখনে থাকলে ওর বাড়িতে থেকে এখানে নামাজ পড়লে। এর সব দেখশোনা করলে ওর রুহ্ হয়তো শান্তিপাবে। ।। মিলি:- আচ্ছা যেভাবে ভালো হয়। ।। মিমাত:- ওকে তাহলে এখানে আর এখানে দুটি সাইন দাও। ।। মিলি:- ওকে-। ।। তারপর থেকে মিলি মোজাহিদের বাড়িতে থাকে আর মোজাহিদের কম্পানি দেখাশোনা কেরে। হয়তো মিলি আজো রাতের বেলা ঘুমাতে পারেনা মোাজাহিদের জন্য কাঁদে। #সমাপ্ত [ ] (আসলে fbতে গল্প দিতে এবং পড়তে সমষ্য হয়।তাই ওয়েবসাইটে গল্প দিলাম। এটা আমার নতুন ওয়েবসাইট।প্লিজ সবাই সাবস্ক্রাইব করবেন।আর একটি একটি কমেন্টের মাধ্যমে জানাবেন। সারাপেলে খুব শ্রিগ্রই নতুন গল্প দেওয়া হবে।সবাইকে ধন্যবাদ।) [ ] আমার ওয়েবসাইট লিংক https://mdnoorullah.blogspot.com/?m=1

Post a Comment

5 Comments